ঢাকার পিলখানা বিডিআর সদর দফতরে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক নৃশংস ঘটনায় আর সকলের মতই হতবাক ও মর্মাহত হন কানাডার রাজধানী অটোয়া অঞ্চলে বসবাসরত বাংলাদেশীগণ। এ প্রেক্ষিতে গত ৮ই মার্চ ২০০৯, স্থানীয় কার্লটন ও অটোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশী ছাত্র-ছাত্রীগণ এবং ক'জন স্থানীয় বাংলাদেশী মিলে এক নাগরিক শোকসভার আয়োজন করেন কার্লটন বিশ্ববিদ্যালয়ের বেল থিয়েটার মিলনায়তনে। অটোয়াবাসী বাংলাদেশীরা ব্যাপকভাবে সাড়া দেন জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে ঐক্যবদ্ধ হবার উদাত্ত আহবানে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সমবেত সকলে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন। পরে ঘটে যাওয়া নির্মম শোকাবহ এই ঘটনার আলোক-চিত্রভিত্তিক একটি স্লাইড প্রদর্শিত হয় শোক সংগীতের আবহে। অটোয়াবাসীদের মধ্যে যাঁরা তাঁদের নিকটাত্মীয়, বন্ধু বা সহকর্মীদের হারিয়েছেন তাঁরা স্মৃতিচারণ করেন হারানো প্রিয়জনের সাথে কাটানো আবেগঘন মুহূর্তগুলোর। বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন অনেকে।
অনুষ্ঠানে নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে এবং ঘটনার স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূক শাস্তি দাবী করে স্মারকলিপি পাঠ করা হয়। এতে এই অশান্ত সময়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে ঐক্যের শক্তিতে বলীয়ান হওয়ার এবং সদ্যপ্রতিষ্ঠিত গণতন্ত্রকে সুসংহত করার আহবান জানানো হয়। উপস্থিত সকলের স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিটি পরে বাংলাদেশ দূতাবাস মারফত বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়। অনুষ্ঠান শেষে সকলে সমবেত ভাবে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন।
===================================================
স্মারকলিপি
প্রিয় বাংলাদেশের জনসাধারণ,
গত ২৫শে ফেব্রুয়ারী ২০০৯ ঢাকার পিলখানাস্থ বাংলাদেশ রাইফেলস সদর দপ্তরে ঘটে যাওয়া অনাকাংক্ষিত মর্মান্তিক ঘটনার প্রেক্ষিতে আমরা কানাডার অটোয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশী নাগরিক বৃন্দ একটি নাগরিক শোক সভায় মিলিত হয়েছি। এই অপ্রীতিকর ধ্বংসাত্মক ঘটনায় মর্মান্তিক ভাবে নিহত বাংলাদেশের ৫৮ জন দক্ষ সেনা কর্মকর্তা, তাঁদের পরিবারের পাঁচ সদস্য, সীমান্তরক্ষী বাংলাদেশ রাইফেলস এর ছয়জন ও সেনাবাহিনীর একজন সহ মোট সাতজন চৌকষ সৈনিক এবং রিকশাচালক ও ছাত্রসহ তিন জন নিরীহ পথচারীর সকলের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি। এছাড়া এখনো নিখোঁজ রয়েছেন হতভাগ্য চারজন সেনা কর্মকর্তা। নিহত ও নিখোঁজ সকলের পরিবাবরবর্গ যে কী গভীর শোকে আচ্ছন্ন তা বর্ণনা করার ভাষা আমাদের নেই। শুধু এটুকু আপনাদের জানাতে চাই, আপনাদের হৃদয়ের রক্তক্ষরণ আমাদেরকেও ব্যাথিত করে, আপনাদের শোকে আমরা সমব্যাথী, আমরা আপনাদের পাশেই আছি।এছাড়া আমরা এ ঘটনায় আহত সকলের আশু আরোগ্য কামনা করছি।
এই অকল্পনীয় বিধ্বংসী ঘটনায় জাতি তার সেরা ক’জন সন্তানকে হারিয়েছে। জাতির যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে, তাতে আমরা মর্মাহত ও বাকরুদ্ধ। আজ বাংলাদেশের বড় দুর্দিন। অতীত আমাদের শিখিয়েছে, দুর্দিনে এই জাতি সকল বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হতে জানে। এই অশান্ত সময়ে, জাতির এই চরম দুর্দশার সময়ে আমরাও তাই সমস্ত আবেগ, ক্রোধ, প্রতিহিংসার ঊর্ধ্বে উঠে শান্তির পক্ষে, মিলনের পক্ষে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের প্রতি একাত্মতা ঘোষনা করছি।
জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সরকার এবং তার সহযোগী সকল সামরিক, আধা-সামরিক ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং প্রচার মাধ্যম সহ সকলে যে বিচক্ষণ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রেখেছেন তা প্রশংসনীয়। আমরা চাই, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে যথাসম্ভব স্বচ্ছতার সাথে দ্রুত এই আত্মবিধ্বংসী ঘটনার মূল উদঘাটিত হোক এবং দেশের প্রচলিত আইনে অপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। এই ঘটনার পেছনে দীর্ঘমেয়াদী কোন বৈষম্য বা ব্যর্থতা দায়ী থাকলে তার প্রতিকারের ব্যবস্থা করা হোক। সেই সাথে,আমরা বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকে ঘটে যাওয়া সন্ত্রাসবাদী তৎপরতা, প্রতিরক্ষা বাহিনীর অন্তর্ঘাত, রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন, এবং রাজনৈতিক বিদ্বেষ প্রসূত সকল হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ তদন্ত এবং বিচার দাবী করছি।
আমরা চাইনা কোন অশুভ শক্তির ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে বাংলাদেশ ভবিষ্যতে এমন আর কোন আত্মঘাতী সংঘাতে লিপ্ত হোক। দীর্ঘদিনের অস্বাভাবিক অবস্থা পেরিয়ে বাংলাদেশ আজ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে। আমরা চাই দেশি-বিদেশি সকল চক্রান্ত প্রতিহত করে জয়ী হোক, দীর্ঘজীবি হোক বাংলাদেশের বহু ত্যাগে অর্জিত এই গণতন্ত্র।
কার্লটন বিশ্ববিদ্যালয় ও অটোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশী ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ
অটোয়া-প্রবাসী বাংলাদেশী নাগরিকবৃন্দ
৮ই মার্চ ২০০৯, অটোয়া, কানাডা
============================================
Tuesday, March 10, 2009
Tuesday, March 3, 2009
অনেক দেরিতে হলেও বাংলা লিখতে শিখে আনন্দ!
বাংলায় ছাড়া মনের এলোমেলো চিন্তাগুলোকে ঠিক সাজিয়ে লিখতে পারিনা। আবার অনেকদিন কম্পিউটার নাড়াচাড়া করে এমন বদভ্যাস হয়েছে যে কাগজের খাতায় আর কলম তেমন চলে না। ওদিকে নিজের ইচ্ছেমত লেখার জায়গা ব্লগ, সেটা দিনে দিনে বেড়ে উঠেছে, অনেকটা আমার অগোচরেই।
মনের জানালা খুলে পথিবীর সবাইকে হাক ছেড়ে ডাকার জন্য ব্লগের চেয়ে সহজ উপায় বোধহয় আর হয় না। তো বাংলায় ব্লগোমণ্ডল চালু হয়েছে তাও প্রায় দু-তিন বছর, ওটা বেড়ে উঠেছে আমার চোখের অগোচরেই। গত দু-বছরে জরুরী অবস্থায় খবরাখবর পড়তে গিয়ে ব্লগোমণ্ডলে পা দেয়া। তার পরেও বাংলা ব্লগোমণ্ডলের সামোয়ার-ইন আর সচলায়তন বেড়ে উঠেছে কোন ফাকে খেয়ালই করিনি। কারন বোধ করি মধ্যবিত্ত-নির্জীবতা।
২০০৩ এর ইরাক যুদ্ধের সময়ে একবার মনে নাড়া পড়েছিল, বাইরের জগত দেখবার জন্য। সেটা চলেছিল বোধ করি ২০০৪ এর মাঝ পর্যন্ত। প্রথম বাংলায় নিবন্ধ লিখলাম মনে হয় ফ্রি-সফটওযার নিয়ে, ২০০৩ এর নভেম্বরে। পরে, ২০০৪ এর একুশে ফেব্রুয়ারীতে ম্যাকগিলে একটা অনুষ্ঠান করার সূত্রধরে মথায় বাংলা চিন্তার আলোড়ন আরো জোরালো হল। সেইধাক্কায় কনকর্ডিয়ার ম্যাগাজিনে বাংলায় একটা ছোট্ট নিবন্ধ লেখা। তারপর, একাই বাংলা উইকিপিডিয়ার সূচনা করা, ইন্টারফেস অনুবাদ করা দিয়ে। ঐ পর্যন্তই। তারপরে সংসারের প্যাচে পড়ে আবার গেরস্থালীতে মনোনিবেশ, সেটা চলল ২০০৮ পর্যন্ত, অনে--ক লম্বা ঘুম।
তারপর ইদানিং কালে রিসেশন শুরু হয়েছে, মন উদাস হয় প্রায়ই, ওয়েবে ঘোরাফেরা একটু বেড়েছে। ঐ সময়েই, হঠাত একদিন সকালে একটা ইমেল পেলাম, বুশের মুখে জায়িদির জুতা মারা নিয়ে। মাথা চাগান দিল। সচলায়তন মনে হয় ঘুরতাম তারও আগেথেকেই, তবে মন্তব্য করার সাহস হতনা, কিম্বা নিষ্প্রয়োজন মনে হত। ঐদিন হঠাত একটা পোস্ট এ দুই লাইনের একটা মন্তব্য করতে মন চাইল। ব্যস আর কি? একবার যখন হাত খুলল, সহজে কি আর থামে? সেই থেকেই সচলায়তন ব্লগে লেখা শুরু। এমনিতেও তখন মনের কথাগুলো লিখব লিখব বলে হাসফাস করছিলাম। এর আগেই বা সে-সময়েই বোধ হয় ব্লগার-ডট-কম-এও একটা পেজ খুলেছিলাম। কিন্তু ঐ যে, বাংলায় না লেখলে তো মন ভরে না। তার কদিন পর দেখি সচলায়তনে বুয়েটের কি এক ইস্যু নিয়ে তুমুল ঝগড়া হচ্ছে। আর যায় কৈ। আমি কি আর চুপ থাকতে পারি! লম্বা লম্বা মন্তব্য করা শুরু করলাম। তারপর দিন যেতে যতে সচলায়তন আমার বাংলা চর্চার নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠল। দু-চারটা পোস্টও লেখা হয়ে গেল। সচলায়তনের চরিত্রগুলোও চেনাজানা হল, কজনকে ফেসবুকেও ঢোকানো হল। আর ঐ দুচার পাতা লিখতে লিখতেই এক কান্ড! আমার যা হয় আর কি! ঘরে ঢুকে ঘরের লোকের দোষই সবার আগে চোখে পড়ে! ভাবলাম সচলায়তন তো সচলদের জায়গা, লিখিই না হয় মন খুলে! বিধি বাম। আমার অবিমৃশ্যকারিতায় সচলের মডু-কর্তৃপক্ষের মথায় আগুন! দুই দিন হয়নাই আইছেন, আইসাই ঘরের নিয়ম নিয়া কথা! ভাগেন! আমি হলাম গৃহান্তরী।
সেই শোকেই কদিন ধরে বাংলা লেখার অন্য কোন জায়গা খুজছিলাম, যেখানে নিজের ইচ্ছামতো লেখা যাবে। শেষমেষ আজই হঠাত পেয়ে গেলাম, IECBএর শাব্দিক ফায়ারফক্স এক্সটেনশন! IECBএর বলে মনটা আরো ভাল লাগল,ঐ IECBর জন্মের সময়ে আমি তার সথে ছিলাম যে! আর ওর নামটাও তো আমারই দেয়া!
দেখি আজ থেকে এখানেই লিখব। কেউ দেখল কিনা তাতে কি যায় আসে?
মনের জানালা খুলে পথিবীর সবাইকে হাক ছেড়ে ডাকার জন্য ব্লগের চেয়ে সহজ উপায় বোধহয় আর হয় না। তো বাংলায় ব্লগোমণ্ডল চালু হয়েছে তাও প্রায় দু-তিন বছর, ওটা বেড়ে উঠেছে আমার চোখের অগোচরেই। গত দু-বছরে জরুরী অবস্থায় খবরাখবর পড়তে গিয়ে ব্লগোমণ্ডলে পা দেয়া। তার পরেও বাংলা ব্লগোমণ্ডলের সামোয়ার-ইন আর সচলায়তন বেড়ে উঠেছে কোন ফাকে খেয়ালই করিনি। কারন বোধ করি মধ্যবিত্ত-নির্জীবতা।
২০০৩ এর ইরাক যুদ্ধের সময়ে একবার মনে নাড়া পড়েছিল, বাইরের জগত দেখবার জন্য। সেটা চলেছিল বোধ করি ২০০৪ এর মাঝ পর্যন্ত। প্রথম বাংলায় নিবন্ধ লিখলাম মনে হয় ফ্রি-সফটওযার নিয়ে, ২০০৩ এর নভেম্বরে। পরে, ২০০৪ এর একুশে ফেব্রুয়ারীতে ম্যাকগিলে একটা অনুষ্ঠান করার সূত্রধরে মথায় বাংলা চিন্তার আলোড়ন আরো জোরালো হল। সেইধাক্কায় কনকর্ডিয়ার ম্যাগাজিনে বাংলায় একটা ছোট্ট নিবন্ধ লেখা। তারপর, একাই বাংলা উইকিপিডিয়ার সূচনা করা, ইন্টারফেস অনুবাদ করা দিয়ে। ঐ পর্যন্তই। তারপরে সংসারের প্যাচে পড়ে আবার গেরস্থালীতে মনোনিবেশ, সেটা চলল ২০০৮ পর্যন্ত, অনে--ক লম্বা ঘুম।
তারপর ইদানিং কালে রিসেশন শুরু হয়েছে, মন উদাস হয় প্রায়ই, ওয়েবে ঘোরাফেরা একটু বেড়েছে। ঐ সময়েই, হঠাত একদিন সকালে একটা ইমেল পেলাম, বুশের মুখে জায়িদির জুতা মারা নিয়ে। মাথা চাগান দিল। সচলায়তন মনে হয় ঘুরতাম তারও আগেথেকেই, তবে মন্তব্য করার সাহস হতনা, কিম্বা নিষ্প্রয়োজন মনে হত। ঐদিন হঠাত একটা পোস্ট এ দুই লাইনের একটা মন্তব্য করতে মন চাইল। ব্যস আর কি? একবার যখন হাত খুলল, সহজে কি আর থামে? সেই থেকেই সচলায়তন ব্লগে লেখা শুরু। এমনিতেও তখন মনের কথাগুলো লিখব লিখব বলে হাসফাস করছিলাম। এর আগেই বা সে-সময়েই বোধ হয় ব্লগার-ডট-কম-এও একটা পেজ খুলেছিলাম। কিন্তু ঐ যে, বাংলায় না লেখলে তো মন ভরে না। তার কদিন পর দেখি সচলায়তনে বুয়েটের কি এক ইস্যু নিয়ে তুমুল ঝগড়া হচ্ছে। আর যায় কৈ। আমি কি আর চুপ থাকতে পারি! লম্বা লম্বা মন্তব্য করা শুরু করলাম। তারপর দিন যেতে যতে সচলায়তন আমার বাংলা চর্চার নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠল। দু-চারটা পোস্টও লেখা হয়ে গেল। সচলায়তনের চরিত্রগুলোও চেনাজানা হল, কজনকে ফেসবুকেও ঢোকানো হল। আর ঐ দুচার পাতা লিখতে লিখতেই এক কান্ড! আমার যা হয় আর কি! ঘরে ঢুকে ঘরের লোকের দোষই সবার আগে চোখে পড়ে! ভাবলাম সচলায়তন তো সচলদের জায়গা, লিখিই না হয় মন খুলে! বিধি বাম। আমার অবিমৃশ্যকারিতায় সচলের মডু-কর্তৃপক্ষের মথায় আগুন! দুই দিন হয়নাই আইছেন, আইসাই ঘরের নিয়ম নিয়া কথা! ভাগেন! আমি হলাম গৃহান্তরী।
সেই শোকেই কদিন ধরে বাংলা লেখার অন্য কোন জায়গা খুজছিলাম, যেখানে নিজের ইচ্ছামতো লেখা যাবে। শেষমেষ আজই হঠাত পেয়ে গেলাম, IECBএর শাব্দিক ফায়ারফক্স এক্সটেনশন! IECBএর বলে মনটা আরো ভাল লাগল,ঐ IECBর জন্মের সময়ে আমি তার সথে ছিলাম যে! আর ওর নামটাও তো আমারই দেয়া!
দেখি আজ থেকে এখানেই লিখব। কেউ দেখল কিনা তাতে কি যায় আসে?
Subscribe to:
Posts (Atom)